খ্রীস্টিয়ানিট অর্থাৎ খ্রীষ্ট বিশ্বাস কি শুধু স্বেতাঙ্গদের অর্থাৎ সাদা মানুষেরই?
একবার একজন আমাকে প্রশ্ন করলেন “আপনি কেন সাদাদের খ্রীষ্টিয়ান ধর্ম প্রচার করেন?” খ্রীষ্টিয়ানিটি কি শুধু স্বেতাঙ্গদের-ই? “খ্রীষ্টিয়ান” কথাটা যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যু আর তাঁর পুনরুত্থানের পরপরই প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল। এই পরিচয়টা তাদেরকেই দেওয়া হয়েছিল যারা যীশুকে তাদের একমাত্র মুক্তিদাতা ও প্রভু বলে তাঁকে গ্রহণ করেছিল, স্বীকার করেছিলে যে তিনি ঈশ্বর-পুত্র, তিনি জগতে পাপীদের মুক্তির জন্য ক্রুশে রক্ত ঝরিয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন, তৃতীয় দিনে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন আর তিনি যে জীবনধারা শিখিয়েছিলেন তার দৃষ্টিান্ত/উদাহরণ হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই সময় থেকে খ্রীষ্টিয়ানিটি অর্থাৎ খ্রীষ্টিয় বিশ্বাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে, দেশের সরকারদের প্রভাবিত করেছে আর মানুষের জীবনধারা পরিবর্তন করেছে। খ্রীস্টিয়ানিটির একটি শিক্ষা হলো সমস্ত মানুষের সাধারণ উৎস “আর তিনি (ঈশ্বর) এক ব্যক্তি হইতে মনুষ্যদের সকল জাতিকে উৎপন্ন করিয়াছেন, যেন তাহারা সমস্ত ভূতলে বাস করে; তিনি তাহাদের নির্দিষ্ট কাল ও নিবাসের সীমা স্থির করিয়া দিয়াছেন; যেন তাহারা ঈশ্বরের অন্বেষণ করে, যদি কোনো মতে হাতড়াইয়া হাতড়াইয়া তাঁহার উদ্দেশ পায়, অথচ তিনি আমাদের কাহারও হইত...