Posts

Showing posts from 2020

আত্ম-বিশ্লেষণ - আজ বছরের শেষ দিন নিজেকে মূল্যায়ন করার জন্য বিশেষ সময়।

Image
আমরা বছরের শেষের দিকে, আর মাত্র দু’দিন। নিজেকে মূল্যায়ন করার জন্য খুবই ভালো একটা সময় – “আমি আসলে ব্যক্তিটি কে?” মহাত্মা উইলিয়াম কেরি, এই মহান সাধক সম্পর্কে একটু বলি, যিনি Father of Modern Missions বলে পরিচিত। যিনি Servants of the Cross বলে পরিচিত। যিনি Missionary Pioneer বলে পরিচিত। বৃদ্ধ, অসুস্থ্য কেরি সাহেবের মৃত্যুর কিছুদিন আগে তরুণ মিশনারি আলেকজান্ডার ডাফ, কেরি সাহেবেকে দেখতে এসে তার অনেক অনেক প্রশংসা করলেন আর বললেন আপনার কথা সবাই মনে রাখবে। কিন্তু কেরি সাহবে ডাফকে কাছে ডেকে নিয়ে ফিসফিসিয়ে বললেন, “আমি যখন চলে যাব, যখন আমি থাকবো না, তখন আমার সম্পর্কে একটি বাক্যও উচ্চারণ করবেন না বরং কেরির পরিবর্তে লোকের কাছে কেরির মুক্তিদাতার কথাই বলেবেন, আমার স্বর্গস্থ পিতার কথা বলবেন।” কেরি সাহেবের নাম নিয়ে মাতামাতি হোক এটা তিনি চাননি, চেয়েছিলেন, ’শুধু মনে রেখো আমার কাজকে, আমাকে নয়’। তার নাম দিয়ে কিছু হোকে এ তিনি চাননি। নামে নয় কাজে তিনি বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। কেরি সাহেব কী দিয়ে গেছেন? তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন তার কাজকে। তিনি মনে করেছেন তার স্মৃতি থাকবে কাজ বেঁচে থাকলে। লোকেরা যখন সাধু যোহনকে জিজ্ঞা

“ভয় করিও না”

প্রভুর উজ্জ্বল আভায় চারিদিকে আলোকিত হয়েছিল। রাখালেরা খুবই ভয় পেয়েছিল। খ্রীষ্টিয়ান হিসাবে এই ভয়ার্থ জগতে আমাদের ভয় করতে নেই। কারণ আমাদের জন্য আছেন মুক্তদাতা - যিঁনি খ্রীষ্ট, যিঁনি প্রভু। দেখুন প্রভু কী বলেন . . ১। “ভয় করিও না” আদিপুস্তক ২৬:২৪ পদ চাকরি ব্যবসার কোনো পরিস্থিতিতে। ২। “ভয় করিও না” ১রাজাবলি ১৭:১৩-১৪ পদ সীমিত জীবনের জন্য। ৩। “ভয় করিও না” ২রাজাবলি ৬:১৬-১৮ পদ জীবন হারানোর মুহূর্তে। ৪। “ভয় করিও না” যিশাইয় ৪১:৮-১২ পদ জীবনকে নিয়ন্ত্রণ ও সংযত করার সময়। ৫। “ভয় করিও না” যিশাইয় ৪৩:১-৫ পদ। জীবনে অভাব অনটান, হীন ও চরম মুহূর্তে। ৬। “ভয় করিও না” মথি ১০:২৭-৩২ পদ জীবনকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে। ৭। “ভয় করিও না” প্রকাশিত বাক্য ১:১৭-১৮ পদ জীবনের চুড়ান্ত, অন্তিম পর্যায়ে। জীবনের প্রতিটি মূহূর্তে আমাদের জন্য সেই স্বর্গীয় বাণী - “ভয় করিও না” সেই প্রথম বড়দিনটি আমাদের এখনো অনুপ্রাণিত করে, উদ্দীপিত করে যা ঈশ্বর তাঁর পুত্র, প্রভু যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে সূচনা করেছিলেন। ১। প্রথম বড়দিনের যাত্রায় ছিলেন - যোষেফ ও মরিয়ম - লূক ২:৪ পদ ২। প্রথম বড়িদিনের কৃর্তনদল ছিলেন - স্বর্গীয় বাহিনীর এক বিরাট দল ঐ স্বর্গদূতদে

আমাদের সব কাজই কি জঘন্য?

Image
হে যীশু, . .  আমি কি তোমার জন্মদিন পালন করি নাই?  আমি কি গুণগান, প্রসংশা করি নাই?  আমি কি পুরাতন কাপড় বাদ দিয়ে তোমার জন্মদিনে নতুন জামাকাপড় পরি নাই?  আমি কি গুডফ্রাইডে উপবাস করি নাই?   আমি ইস্টার সানডে পালন কি করি নাই?  আমি কি প্রভুর ভোজে, প্রীতিভোজে অংশগ্রহণ করি নাই?  আমি কি সাক্রামেন্ট পালন করি নাই আমি কি সভা-সমিতিতে যোগদান করি নাই? আমি কি দরিদ্রদের সাহায্য করি নাই? আমি কি ভালো ভালো কাজের আরো কতো কী আছে তা কি করি নাই? আমি কি তোমার জন্য কিছু বাদ দিয়েছি করতে?  এই যদি আপনার জিজ্ঞাসা হয়, . . যীশু স্পষ্টই বলবেন যে তিনি কখনই আপনাকে চিনেন নাই . .  মথি ৭:২২-২৩ পদ।  ২ করিন্থীয় ৫:১০ পদে সাধু পৌল বলেছেন যে . .  আমাদের প্রত্যেকের খ্রীষ্টের সামনে বিচারের জন্য দাঁড়াতেই হবে আর আমাদের জীবন তাঁর সামনে মেলে ধরা হবে।  এই নশ্বর দেহে বাস করার সময় আমরা ভালো কি মন্দ যা করেছি তার উপযুক্ত ফল আমদের পেতে হবে।  অনেক আগেকার একটা কাহিনী . .  চীন দেশের রাজার একটি সংগীত দল যারা বাদ্যযন্ত্র বাজায় সেরকম অর্কেস্ট্রোর একজন সদস্য ছিল।  ইনি প্রভাবশালী একজন বন্ধুর মাধ্যমে রাজার সংগীত দলের সদস্য হয়েছিলেন।  ইনি দাবি করতেন য

যীশুর বার্থ সার্টিফিকেট

Image
বার্থ সার্টিফিকেট আমাদের জন্য যে কতো গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা নিজেরা সাবই জানি।  এ সার্টিফিকেট নিজের হাসপাতাল থেকে এবং প্রতিটি এলাকার মিউনিসিটিপাল অফিস থেকে দেওয়া হয়। এ সার্টিফিকেটে আপনি ছেলে বা মেয়ে কি না তা উল্লেখ করা থাকে, থাকে জন্ম তারিখ, জন্মস্থানের কথা উল্লেখ থাকে, পিতা মাতার কথা থাকে, ডাক্তারের কথাও থাকে, হাসপাতালের কথাও থাকতে পারে। এসব তত্ত্ব আপনার জন্মের পর লিখিতভাবে সংরক্ষণে রাখা হয়। অনেক সময় ‘আমি কে’ আমাকে সেই পরিচয় দিতে হয়েছে। যেমন ‘জাতীয় পরিচয় পত্র’ সংগ্রহের সময়, ড্রাইভিং লাইসেন্স এ, পাসর্পোট এ, নাগরিকত্ব প্রমাণে, অনেক কিছুতে প্রয়োজন হয়।  বার্থ সার্টিফিকেট অনেক যত্ম করে নিরাপদ স্থানে রেখে দিতে হয় যেন সময়মতো প্রয়োজনে পাওয়া যায়। সরকারের দায়িত্ব থাকে আপনাকে এই সাটিফিকেট দেওয়ার।  আচ্ছা কেমন হয় যদি আপনার জন্মের আগেই আপনার সমস্ত তত্ত্বসহ বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি করা হয়? জন্মের আগেই আপনার পরিচয় দেওয়টা কেমন হয়? চিন্তার বিষয়। পবিত্র বাইবেলের নতুন এবং পুরাতন নিয়মে বিভিন্নভাবে আমরা পরিবারের কথা পাই, সমাজ এবং সম্প্রদায়ের কথা পাই। যিহূদী জাতির কাছে একজনের বংশ পরিচয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বি

প্রভু যীশু খ্রীষ্টের এ জগতে আগমনের ১৫টি উদ্দেশ্য

Image
  প্রভু যীশু খ্রীষ্টের এ জগতে আগমনের ১৫টি উদ্দেশ্য. .  কেন ঈশ্বরপুত্র প্রভু যীশু খ্রীষ্ট স্বর্গের সেই আনন্দধাম ছেড়ে .  . . এই পাপ-পঙ্কিলতায় পরিপূর্ণ এই পৃথিবীতে এসেছিলেন . .  . . তা অনেকের কাছেই বোধগম্য নয়, . .  . .                           . .  অনেকেই যীশুর আগমনের গুরুত্ব বুঝতে পারেন না। কী এমন কারণ ছিল যে . .           . . যীশু খ্রীষ্টকে এই নোংরা পৃথিবীতে আসতে হয়েছিল?  যীশুর জন্য কি সেই স্বর্গপুরী, . .  . . সেই মনোহর স্থান যা আমাদের কল্পনার চেয়েও সুন্দর, .   . . সেই স্থানে থাকাটাই উপযুক্ত ছিল না? ভেবে দেখুন, . .            . . ঐ রকম একটা মধুর স্থান ছেড়ে কেউ কি . .  . . এভাবে এমনতর জগতে আসতে চাইবে? . .  . . আমার তা মনে হয় না।  কিন্তু প্রভু যীশু খ্রীষ্ট এসেছিলেন।  কেন যীশু স্বর্গের মতো একটা সুখকর স্থান ছেড়ে, . .  . . তাঁর পিতার সেই কোল ছেড়ে এই পৃথিবীতে এসেছিলেন?  পৃথিবীতে যীশুর আসার উদ্দেশ্য কী?  আমরা বাইবেল থেকে সে বিষয়ে ১৫টি উদ্দেশ্য দেখতে পাই, . .  . . যার কারণে যীশু খ্রীষ্টকে এ পৃথিবীতে আসতে হয়েছিল। ১। যীশু জগতে পাপীদের মুক্তির জন্য এসেছিলেন।   “এই কথা বিশ্বাসযোগ্য

যীশু নাম সর্বকালে ও সর্বস্থানের আজ আমার ও আপনার একটি মহা-মূল্যবান জয়ধ্বনি। যে নাম সমুদয় নাম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ !!

Image
যীশু নাম সর্বকালে ও সর্বস্থানের আজ আমার আপনার এক মহা-মূল্যবান জয়ধ্বনি।  যে যীশু নাম সমুদয় নাম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ!!  “এই কারণ ঈশ্বর তাঁহাকে (যীশুকে) অতিশয় উচ্চপদান্বিতও করিলেন, এবং তাঁহাকে সেই নাম দান করিলেন, যাহা সমুদয় নাম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ; যেন যীশুর নামে স্বর্গ মর্ত্য পাতালনিবাসীদের “সমুদয় জানু পাতিত হয়” ফিলিপীয় ২:৯ পদ।  আমরা জানি না যে যীশু খ্রীষ্ট কবে এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আর জানা তেমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যিঁনি জন্মেছিলেন। মথি, যীশু খ্রীষ্টের জন্ম ও তাঁর জীবনের প্রথমে উল্লেখ্য দশটি খেতাব বা নাম প্রকাশ করেছেন। প্রভুর গৌরব ও প্রশংসার জন্য এসব খেতাব ও তার বৈশিষ্ট্য জানা প্রয়োজন, যার সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা আমি দিলাম।  খ্রীষ্ট - মুক্তিদাতার জন্মের বর্ণনায়, যীশুর শিষ্য মথি তাঁকে যীশু খ্রীষ্ট বলে উল্লেখ করেছেন (মথি ১:১৮ পদ)। হিব্রু ভাষায় যেমন তাঁকে ‘মশীহ’ তদ্রুপ  গ্রিক ভাষায় ‘খ্রীষ্ট’ (যোহন ৪:২৫ পদ) বলা হয়েছে।  এর অর্থ “একজন অভিষিক্ত” আর পুরাতন নিয়মের প্রথায় বিশেষভাবে তেমনি ‘অভিষিক্ত ভাববাদী’, ‘অভিষিক্ত মহাযাজক’ (যাত্রাপুস্তক ২৯:৭ পদ, ১শমূয়েল ১০:১ পদ, ১রাজাবলি ১৯

যীশু তুমি কে? উত্তর: যোহন ৩:১৬ পদ

ঈশ্বর স্বর্গ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তিনি সূর্য, চন্দ্র আর তারকা সৃষ্টি করেছেন। সমস্ত বৃক্ষ আর তৃণ ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন। তিনি পাখীদের, মাছ আর পশুদের সৃষ্টি করেছেন কিন্তু ঈশ্বরের সবচেয়ে সুন্দর ও চমৎকার কাজ ছিল মানুষ সৃষ্টিতে। ঈশ্বর পুরুষ মানুষ সৃষ্টি করলেন আর যখন বুঝলেন মানুষের একাকী থাকা ভালো নয়, তিনি সেই পুরুষ মানুষের সঙ্গী আর তৃপ্তির জন্য স্ত্রীলোক গঠন করলেন। তিনি পুরুষ মানুষকে আদম বলে ডাকলেন আর স্ত্রীলোকটিকে আদমের মাধ্যমে হবা নামকরণ করা হলো। আদম ও হবার বসবাসের জন্য এদন নামে একটি সুন্দর বাগান ঈশ্বর প্রস্তুত করলেন। কত দিনের জন্য তারা সেখানে সুখভোগে বসবাস করেছিল তা আমরা জানি না, কিন্তু আমরা জানি যতদিন তারা ঈশ্বরের বাধ্য ছিল আর যতদিন তারা পাপ করে নাই, ততদিন পর্যন্ত তারা অত্যন্ত সুখী ছিল। বাগানে ঈশ্বর বিশেষ গাছ রেখেছিলেন যা-কিনা আদম ও হবার জন্য ছিল না। তারা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সেই গাছের যত্ন নিতে পারত, কিন্তু ঐ গাছের ফল খাওয়া তাদের জন্য বারণ ছিল।  মানুষ মন্দকে জানুক তা ঈশ্বর চাননি, তিনি চাননি যেন তাঁর সন্তানেরা ঐ গাছের ফল ভোজন করুক। এমনকি আমরা চাই না যে আমাদের সন্তানেরা জানুক পাপ কী? তারা

প্রতিমা পূজা এমনকি মূর্তি সম্পর্কে বাইবেল কী বলে? What does the Bible says about idolatry or even image?

Image
 “হে পৃথিবীর প্রান্ত সকল, আমার প্রতি দৃষ্টি করিয়া পরিত্রাণ প্রাপ্ত হও, কেননা আমিই ঈশর, আর কেহ নয়” যিশাইয় ৪৫:২২ পদ “আমিই তিনি; আমার পূর্বে কোন ঈশ্বর নির্মিত হয় নাই, এবং আমার পরেও হইব না। আমি, আমিই সদাপ্রভু; আমি ভিন্ন আর ত্রাণকর্তা নাই। . . আর আমিই ঈশ্বর। আমিই তিনি, এবং আমার হস্ত হইতে উদ্ধারকারী কেহ নাই; আমি কার্য করিব, কে তাহা অন্যথা করিবে?” যিশাইয় ৪৩:১০-১৩ পদ “আমি সদাপ্রভু, ইহাই আমার নাম; আমি আপন গৌরব অন্যকে, কিম্বা আপন প্রশংসা ক্ষোদিত প্রতিমাগণকে দিব না” (যিশাইয় ৪২:৮ পদ প্রতিমা ও মূর্তি সম্পর্কে কিছু বাইবেলের বাণী যাত্রাপুস্তক ২০:৩ পদ “আমার সাক্ষাতে তোমার অন্য দেবতা না থাকুক”   যাত্রাপুস্তক ২০:৪ পদ “তুমি আমার নিমিত্তে খোদিত প্রতিমা নির্মাণ করিও না”  যাত্রাপুস্তক ২০:৫ পদ “তুমি তাহাদের কাছে প্রণিপাত করিও না, এবং তাহাদের সেবা করিও না; কেননা তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু আমি স্বগৌরব রক্ষণে উদযোগী ঈশ্বর”  যাত্রাপুস্তক ২৩:১৩ পদ “ইতর দেবগণের নাম উল্লেখ করিও না, তোমাদের মুখে যেন তাহা শুনা না যায়”  লেবীয় ১৯:৪ পদ “তোমরা অবস্তু প্রতিমাগণের অভিমূখ হইও না, ও আপনাদের জন্য ছাঁচে ঢালা দেবতা নির্মাণ করিও না;

আজ কি আপনি নিজেকে ভাগ্যবান Lucky মনে করেন? আমি ভাগ্যবান নই, আমি ভাগ্যকে বিশ্বাস করি না, আমি ঈশ্বরের, আমি ঈশ্বরের আশির্বাদের পাত্র।

Image
২০২০ সালে নভেম্বর মাসে সুস্থ্য হয়ে হাসপাতাল থেকে বের হবার সময় একজন নার্স আমাকে বলেছিলেন, “You are Lucky Sir, আপনার ভাগ্যটা ভালো”, আমি তাকে উত্তর দিলাম, “I am not Lucky, I am Blessed, I don't believe in Luck, I believe Lord Jesus Christ, Amen !! Luck/Lucky কিংবা unlucky, Good luck, bad luck এর অর্থ অনেকভাবে করা যায় যেমন সৌভাগ্য, সৌভাগ্যবান, ভাগ্যবান, ভাগ্যক্রমে, ভাগ্যচক্রে, ভাগ্যগুণে, ভাগ্যজয়ী, ভাগ্যদোষে, ভাগ্য পরিক্ষা, ভাগ্যিস, ভাগ্যের ফের, ভাগ্যের বিধান, জূয়া, অদৃষ্ট, ভাগ্য ভালো, কপাল ভালো, কপাল জোরে, কপাল ভাঙ্গা, কপালের দোষে, নিয়তি, দৈব, অভাগা, হতভাগ্য, হতভাগা, ভাগ্যহীন, দুর্ভাগ্যক্রমে, দুর্ভাগ্য/দুর্ভাগা, সৌভাগ্যক্রমে, বরাতজোরে ইত্যাদি ইত্যাদি, এমনকি ভাগ্যদেবতাকেও উল্লেখ হয় এতে। সৌভাগ্য, দুর্ভাগ্য, ভাগ্যহীন, ফাঁটাকপাল, এমনকি ভাগ্য (Luck) এ সবকি আপনার পিছে পিছে থাকে - এসব আসলেই কি আপনার ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করে? এ সব আসলেই কি ফলে? আমাদের দেশে অনেকেই তাবিজকবজ, কবিরাজ, গোনক, ঝাড়ফুক, তুকতাককে বিশ্বাস করেন। কোনো না কোনো কিছু একটাতে বিশ্বাস করেন যা তাদের ভাগ্য/কপাল খুলে দেবে বলে মনে করে