Posts

Showing posts from April 25, 2021

মুসলিম বিয়ে করবে - ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।

Image
কোনো খ্রীষ্টিয়ান ঘরের মেয়ে যদি কোনো মুসলিম ধর্মের ছেলের সংগে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে, আর তাকে বিয়ে করতে মন স্থির করে থাকে,  তাকে কিছু বলার আছে। প্রথমত খ্রীষ্ট বিশ্বাসী মেয়েদের একটি বিষয় তাদের জানানো প্রয়োজন । ইসলামে , মুসলিম পুরুষদের জন্য একজন   খ্রীষ্টিয়ান নারিকে বিবাহের অনুমতি থাকে যদি সেই খ্রীষ্টিয়ান মেয়ে মুসলিম ব্যক্তিকে   বিয়ে করতে মুসলিম হয় তাহলেই। তার মানে তোমাকে তোমার এতদিনের খ্রীষ্ট বিশ্বাস ত্যাগ করে মুসলিম হতে হবে। ফলে তোমার খ্রীষ্টিয়   পরিবার   থেকে   বিতাড়িত   হতে হবে। সমাজের   কাছে   কলঙ্কিত   হতে   হবে। মা   বাবা   আত্মীয়   স্বজনদের অভিশাপ   নিয়ে   সংসার   শুরু   করতে   হবে। ইসলাম   ধর্মকে   নতুন   করে   শিখতে হবে পালন করার জন্য। তোমার আরো জানার আছে যে তুমি যদি একজন মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করো , জেনে রেখো   তোমার মুসলিম স্বামীর অনুমতি আছে তোমাকে স্ত্রী হিসাবে রেখেও  তার   আরো তিনটি বিয়ে করার , অর্থাৎ তার চারটি স্ত্রী রাখার অনুমতি আছে , যেখানে তুমি হয়তো হবে ঐ চার জনের মধ্যে একজ

আমাদের কি কখনো সাধু ব্যক্তিদের কাছে প্রার্থনা করা উচিত?

অনেকে পরামর্শ দিতে পারেন যে মূর্তির নিকট প্রার্থনা করা ভুল হলেও সাধুদের নিকট আমাদের প্রার্থনা করা ঠিক। এর কারণ হলো সাধু ব্যক্তিরা ঈশ্বর ও আমাদের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী। যীশু নিজেই বলেছিলেন যে, “পিতার কাছে কেউই যেতে পারে না, যদি না সে আমার মধ্য দিয়ে যায়” (যোহন ১৪:৬ পদ)। আরো স্পষ্টভাবে ১তীমথিয় ২:৫-৬ পদে বলা হয়েছে, “কেননা ঈশ্বর এক, এবং ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে মধ্যস্থ এক - তিনি সেই মানুষ যীশুখ্রীষ্ট যিনি সকলের মুক্তিপণ হিসাবে নিজেকে দান করলেন”। খ্রীষ্ট হলেন আমাদের মধ্যস্থতাকারী। কারণ তিনি ঈশ্বরের সঙ্গে আমাদের সংযোগ স্থাপন করেছেন। আমাদের পাপের জন্য যা প্রয়োজন ছিল তিনি তার সমস্তই পরিশোধ করেছেন, যেন আমরা পাপীরা সরাসরি ‘আমাদের স্বর্গস্থ পিতা’র কাছে প্রার্থনা করতে পারি। সুতরাং সাধুদের মাধ্যম করে প্রার্থনার বিষয়টি একেবারেই অর্থহীন, গুরুত্বহীন। বাইবেলের এই পদটি কেরি ভার্ষণ বাইবেলে লেখা আছে যে, “কারণ একমাত্র ঈশ্বর আছেন; ঈশ্বরের ও মনুষ্যদের মধ্যে একমাত্র মধ্যস্থও আছেন, তিনি মনুষ্য, খ্রীষ্ট যীশু, তিনি সকলের নিমিত্ত মুক্তির মূল্যরূপে আপনাকে প্রদান করিয়াছেন।” এ পদের আলোকে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে যে, খ্রীষ্ট ব

হারানো তারাই . . যারা প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে গ্রহণ করতে পারেনি।

‘হারানো’ কথাটা বাইবেল অনুযায়ী হলো তারাই যারা তাদের একান্ত প্রভু এবং মুক্তিদাতারূপে একমাত্র খ্রীষ্টকে এখনো গ্রহণ করতে পারেনি। হারানো অবস্থায় থাকাটার অর্থ হলো ঈশ্বরের থেকে দূরে থাকা, পৃথক থাকা। কিন্তু বাইবেল আমাদের বলে যে হারানোদের তালাশে, হারিয়ে যাওয়া লোকদের উদ্ধারে একমাত্র যীশুকেই পাঠানো হয়েছে। “কিন্তু জগৎ যেন তাঁহারা (যীশু) দ্বারা পরিত্রাণ (উদ্ধার) পায়” যোহন ৩:১৭ পদ তাই আমাদের হারানো অবস্থার সমাপ্তি ঘটে। হারানো অবস্থা থেকে নিস্তার পাওয়া যায় আত্মায় নতুন জন্ম লাভ করায়। আমাদের জগতে অনেকে আছেন যারা মনে করেন যে তারা এতোটাই আর এমনভাবেই হারিয়ে আছেন আর এতো দূরেই আছেন যে তাদের খুঁজে রেব করা সম্ভব নয়। তাদের এ অবস্থায় যীশু খ্রীষ্টের কথা বললে তারা চট করে বলে ফেলেন যে আমি এতই খারাপ আর এতই ভয়ংকর সব কর্ম করে বসে আছি যে “যীশুর পক্ষে আমাকে রক্ষা সম্ভব নায় আর আমাকে তিনি চাইবেনও না” যীশু হারানোদের বিষয়ের দৃষ্টান্তে যারা উৎপীড়িত, নিপীড়িত, পদদলিত তাদের একটা আশার বিষয় ব্যক্ত করেছেন। লূক ১৫ অধ্যায়ে যীশু তাঁর শ্রোতাদের জিজ্ঞাসা করেছেন যে একটি হারানো মেষ যতক্ষণ না খুঁজে পাওয়া যায় ততক্ষণ তো সে খুঁজতেই থাকবে, ন