Posts

Showing posts from September 10, 2017

মৃত্যুর পরে কোথায় ?

নিশ্চিতভাবে জানার জন্য পাঠ করুন। আপনি যতবার কোনো মৃত ব্যক্তির মুখ দেখেছেন, ততবার হয়তো শুনতে পেয়েছেন “জীবিত অবস্থায় তিনি অনেক কষ্টভোগ করেছেন তাই এই মৃত্যুই তার জন্য এখন অনেক ভালো। এখন তিনি চিরশান্তিতে আছেন, কষ্ট চিরতরে দূর হলো, আর কখনো জগতের কষ্টভোগ করতে হবে না” প্রিয় পাঠক, ঐ ব্যক্তি মৃত্যুর পরে পরলোকে চিরশান্তি ভোগ করবেন, যদি তিনি জীবিত থাকা অবস্থায় তার মন পরিবর্তন করে যীশু খ্রীষ্টকে তার প্রভু এবং মুক্তিদাতারূপে গ্রহণ করে থাকেন ও পবিত্র আত্মায় নতুন জন্মপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তবেই তার মৃত্যুর পরে চিরশান্তির সেই স্বর্গ নিবাসী হওয়ার বিষয়টি সঠিক বিবেচনা করা যায়। সাধু পৌল যেমন খ্রীষ্টিয়ানদের বলেছেন যে, “. . . আমরা সর্বদা সাহস করিতেছি, জানি যে, যত দিন আমরা এই দেহে নিবাস করিতেছি, আমরা প্রভু হইতে দূরে প্রবাস করিতেছি; (কেননা আমরা বিশ্বাস দ্বারা চলি, বাহ্য দৃশ্য দ্বারা নয়) আমি বলি, আমরা সাহস করিতেছি, আর দেহ হইতে দূরে প্রবাস ও প্রভুর নিকট উপস্থিত হওয়া অধিক বাঞ্ছনীয় জ্ঞান করিতেছি” ২করিন্থীয় ৫:৬-৮ পদ। সেই মৃত ব্যক্তিটি যদি অনাত্মিকতায় অর্থাৎ ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্কবিহীন, পাপে লিপ্ত অবস্থায় মারা গিয়

ধর্ম কোনটি সঠিক

Image
আমরা জানি এ পৃথিবীতে মোশি এসেছিলেন, যীশু এসেছিলেন, এছাড়াও আরো অনেক নবিদের কথা জানি যারা এসেছেলেন, আবার জানা যায় অনেক পয়গম্বর ও গুরুদের কথা। এদের প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট কোনো বাণী ছিল, তাদের প্রচার ছিল। যেমন বলা যায় যে মোশির প্রচারের বিষয়বস্তু ছিল সেই দশটি বিশেষ আজ্ঞা যা ঈশ্বর দিয়েছিলেন ইস্রায়েল সন্তানদের শিক্ষা দিতে যেন তারা সেসব আজ্ঞা পালনে বাধ্য থেকে ঈশ্বরের সান্নিধ্যে আসতে পারে। মোশি কিন্তু পরবর্তীতে তাঁরই মতনই আর একজন অতি মহাপুরুষ উদয় হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তার এই পূর্বাভাসকে আপনি সেই মহাযাজক বলেন আর মহানবী-ই বলেন, তিনি সরাসরি সেই যীশুকেই উল্লেখ করেছিলেন। যীশু পৃথিবীতে এসে মোশির সেই কথার অর্থপ্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, . .  “তোমরা শুনেছ এই কথা বলা হয়েছে, ‘ব্যভিচার কোরো না।’ কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যে কেউ কোনো স্ত্রীলোকের দিকে কামনার চোখে (লালসার চোখে, কুনজরে) তাকায় সে তখনই মনে মনে তার সংগে ব্যভিচার করল।” তিনি বলেছেন, আমরা যদি ভাইয়ের উপর রাগ করি, আমরা বিচারের দায়ে পড়ব। তিনি আরো বলেছেন যে, . .  “লোকে যত অনর্থক কথা বলে, বিচারের দিনে তার প্রত্যেকটির কথার হিসাব দিতে হবে” যীশ

জ্বলন্ত নরক . . প্রচণ্ড উত্তাপ, দগদগে আগুন, এক ফোঁটা জল সেখানে পড়ে না। হারানো প্রাণগুলো অনন্তকালের জন্য সেখানে যন্ত্রণা পাচ্ছে।

Image
জ্বলন্ত নরক (Burning Hell), প্রচণ্ড উত্তাপ, দগদগে আগুন, এক ফোঁটা জল সেখানে পড়ে না।  হারানো প্রাণগুলো অনন্তকালের জন্য সেখানে যন্ত্রণা পাচ্ছে। যীশু খ্রীষ্ট জ্বলন্ত নরকে বিশ্বাস করতেন আর সে কারণে তিনি পিতার বক্ষঃস্থল ত্যাগ করে এই বিষাদময় ও দুঃখকষ্টের পৃথিবীতে এসেছিলেন।   তিনি স্বর্ণময় রাস্তা ত্যাগ করে আর প্রতিনিয়ত দূতগণের দ্বারা গৌরবান্বিত হওয়া থেকে এ পৃথিবীতে ক্রুশে হত হবার জন্য এসেছিলেন, যেন আমরা জ্বলন্ত নরকে গমন থেকে উদ্ধার পাই। নিজেকে একবার জিজ্ঞাসা করি, আমি কি স্বর্গে যাচ্ছি, না কি নরকে? অনেক ভালো ভালো লোকেরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেক নীতিবান লোকেরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেকে উচুতলার লোকেরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেক ভদ্র স্বভাবের লোকেরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেক বংশীয় লোকেরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেক নেতারও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। অনেক ধর্মীয় নেতারা ও গুরুরাও কিন্তু নরকে যাচ্ছে। কারণ এদের অনেকেই অনেকেই শয়তানের দ্বারা পরিচালিত। শয়তানই তাদের গুরু বা দেবতা। শয়তান তাদের নাটের গুরু।  প্রশ্ন করতে পারেন যে, . .  কীভাবে এতো এতো নামকরা লোকেরা, ভালো ভালো লোকেরা নরকের পথের যাত্রী। কারণ . . এদ