যীশু খ্রীষ্ট ছিলেন কোরবানির (বলি উৎসর্গ) জন্য ঈশ্বরের প্রদানকৃত উপযুক্ত মেষশাবক।
যীশু খ্রীষ্ট ছিলেন কোরবানির (বলি উৎসর্গ) জন্য ঈশ্বরের প্রদানকৃত উপযুক্ত মেষশাবক।
যিনি ছিলেন নিখুঁত নিষ্কলঙ্ক পবিত্র এবং বলি হওয়ার জন্য ৩৩ বছরের উপযুক্ত বয়সের।
তিনি নিজেই বলি হওয়ার জন্য উপযুক্ত মেষশাবক ও ইমাম (যাজক)।
তিনি এমনই উপযুক্ত মহান “মহাযাজক ছিলেন, যিনি সাধু, অহিংসুক, বিমল, পাপিগণ
হইতে পৃথকৃকৃত, এবং স্বর্গ সকল অপেক্ষা উচ্চীকৃত।”
তিনি নিজেই আমাদের পক্ষে আমাদের জন্য চুড়ান্তভাবে বলি হয়েছিলেন যেন আমাদের আর বারবার কোনো নিম্ন পশুর বলির প্রয়োজন না হয়।
তিনি ছিলেন মহান মহাযাজক।
পুরানো ধারায় যাজকদের একমাত্র এবং সবচেয়ে বড় কাজ ছিল ইস্রায়েলদের আনিত উৎসর্গ করার জন্য পশু বলি দেওয়া।
যীশু খ্রীষ্ট নিজেই বলির উপযুক্ত মেষশাবক ছিলেন আর তিনি নিজেই বলি দেবার জন্য একমাত্র মহান মহাযাজক ছিলেন।
তাই তিনি তাঁর নিজেকে বলি উৎসর্গের মাধ্যমে যাজকের কর্মটিও নিজেই সমাপ্ত করেছেন - “সমাপ্ত হইল”
তাই এখন আর কোনো যাজক নাই আর প্রয়োজন হয় না যে বারবার পশু বলি দেবে যাকিনা পুরানো ধারায় ঐ যাজকদের কর্ম ছিল।
যীশু খ্রীষ্টই বলির মেষ এবং বলির জন্য পবিত্র মহাযাজক ছিলেন।
এই রক্ত ছাগের বা
গোবৎসের রক্ত নয় কিন্তু ঈশ্বরের মেষশাবকের রক্ত যা চিরন্তন মুক্তি এনেছে।
এই মেষশাবকের রক্ত কতো সুনিশ্চিতভাবে আমাদের প্রাণহীন আচার-অনুষ্ঠান থেকে মুক্তি
দেয় যার দ্বারা আমরা জীবন্ত ঈশ্বরের আরাধনা করতে সক্ষম হই।
আমরা শুধু মন ফিরিয়ে সেই কালভেরির দিকে দৃষ্টি দেই এবং সেই মহা কোরবানি এবং সর্বপ্রধান মহান মহাযাজকের কর্মকে বিশ্বাস করি। আমেন !!
Comments