পোপ সম্পর্কে কাথলিক শিক্ষায় যা বলে।

লেটিন ভাষা থেকে “papa” শব্দটি এসেছে, যার অর্থ father. 

আবার জানা যায় যে পোপ শব্দটি গ্রিক ভাষা “পাপাস” (Papas) থেকে নেয়া হয়েছে যার অর্থ ”পিতা”। 

আরেক অর্থে “pontiff” এর অর্থ সেতু প্রস্তুতকারক, এই জীবন এবং পরবর্তী জীবনের মধ্যে সংযোগকারী। 

এরপর তার উপাধি হলো “vicar of Christ” অর্থাৎ খ্রীষ্টের প্রতিনিধি, নামত এবং সমগ্র মণ্ডলীর একজন পালক হিসাবে সার্বজনীন মণ্ডলীর উপর তার অধিকার ও ক্ষমতা আছে, এই একজনই যার ক্ষমতা আছে। 

তিনি মণ্ডলীর প্রধান, প্রৈরিতিক রাজা, চাবিরক্ষক, বিশপদের প্রধান, পালকদের প্রধান, সত্যের সার্বজনীন শাসক, অভ্রান্ত শাসক, সমস্ত খ্রীষ্টিয়ানদের পিতা, সার্বজনীন মণ্ডলীর গুরু, রাজা রাজাদের পিতা, সমগ্র জগতের শাসক,  ঈশ্বরের পুত্রের স্থলবর্তী, প্রৈরিতিকদের রাজার উত্তরসূরী, ভাটিকান নগরের সার্বভৌম ক্ষমতাধর, ইটালির আর্চবিশপ, পোপ যিনি খ্রীষ্টের প্রতিনিধি তিনি সাধু পিতরের উত্তরাধিকারী এবং মণ্ডলীর দৃশ্যত প্রধান। 

তিনি খ্রীষ্টের স্থান গ্রহণ করেছেন।

পোপেরা বলেন তাদের শিক্ষা, মতবাদ, মতধারা, প্রথা যাকিনা প্রতিষ্ঠা করার ক্ষমতা আছে যা জনগণকে পালনে রাজি হতে হয়। 

যখন পোপ আসনে বসেন আর কিছু আদেশ দিয়ে “ex-cathedra” উচ্চরণ করেন, তখন তার ঘোষণা ভুলভ্রান্তির উর্ধ্বে হয়। 

১৮৭০ সালের ভাটিকান কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার সেসব কথা বা ঘোষনা হয়ে যায় - ঈশ্বরের বাণী। The New Catechism বলে:

“পৃথিবীতে পোপ যীশু খ্রীষ্টের স্থানে আছেন, তার স্বর্গীয় ন্যায়বিচার থাকে সর্বোচ্চ আর বিশ্বাসের সম্পূর্ণ ক্ষমতা এবং প্রত্যেকটি ও সমস্ত পালকদের উপর এবং তার দলের জন্য হিতোপদেশমূলক। 

তিনি সত্যিকারার্থে খ্রীষ্টের প্রতিনিধি, সমস্ত মণ্ডলীর, সমস্ত ফাদারদের এবং সমস্ত খ্রীষ্টিয়ানদের ধর্মগুরুদের প্রধান। 

তিনি সমস্ত ভুলভ্রান্তির উর্ধ্বে শাসনকর্তা, ধর্মমতের প্রতিষ্ঠাতা। 

আইন প্রণয়ণের জনক, সভাকক্ষের বিচারক। 

সত্যের সার্বজনীন শাসক, পৃথিবীর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকারী ব্যক্তি, স্বর্গ এবং জগতের চূড়ান্ত বিচারক, সকলের বিচারক, এই জগতে ঈশ^র নিজে বাদে পোপ ছাড়া আর অন্য কেউ নাই বিচার করার।” (Loraine Boettner, Roman Catholims)

“পোপ পিতরের উত্তরাধিকারী হিসাবে তিনিই প্রধান এবং তাঁর প্রধান্যক্ষমতা, পালক হোক বা খ্রীষ্টভক্ত হোক, সবার উপরেই পূর্ণভাবে প্রযোজ্য। 

খ্রীষ্টের প্রতিনিধি হিসাবে তাঁর দায়িত্বের কারণে এবং মণ্ডলীর পালক বলে সমগ্র মণ্ডলীতে রোমের ধর্মপালের পূর্ণ, সর্বোচ্চ ও সার্বজনীন ক্ষমতা রয়েছে, যে ক্ষমতা তিনি সর্বদা স্বাধীনভাবে ব্যবহার করতে পারেন, . . গোটা বিশ্বজনীন মণ্ডলীর উপর তাঁদের ক্ষমতাও পূর্ণাঙ্গ ও সর্বোচ্চ।” (দ্বিতীয় ভাটিকান মহাসভার দলিলসমূহ)

প্রিয় বন্ধগণ, সাধু পিতর কখনই পোপ ছিলেন না। 

আপনি দেখুন বাইবেলে নতুন নিয়মে সাধু পিতর নিজেকে কোথায় “pontiff” বলে দাবি করেছেন? 

বাইবেল সেই আগেকার মণ্ডলীগুলোতে কোথায় আমরা দেখতে পাই যে তাকে “pontiff” হিসাবে গ্রহণ করেছে? 

সাধু পৌল প্রকাশ্যে পিতরকে তার ভণ্ডামীর জন্য তিরষ্কার করেছিলেন, পিতরকে তার মুখের উপর প্রতিরোধ করেছিলেন যা-কিনা ছিল অত্যন্ত অন্যায়ের জন্য।
দেখুন গালাতীয় ২:১১-১৪ পদ। 

সাধু পিতরের স্ত্রী ছিল (লূক ৪:৩৮ পদ, ১ করিন্থীয় ৯:৫ পদ)
আর কি-না রোমান কাথলিক মণ্ডলী বলে যে পিতরের প্রতিনিধি পোপ কখনো বিবাহ করতে পারবে না। 

নতুন নিয়মে সাধু পিতরের থেকে সাধু পৌলের কথাই বেশী বলে।
সাধু পিতর কখনও সাধু পৌল এবং সাধু যোহনের থেকে বেশী কথা বলেননি, বেশী লিখেনও নাই।
পিতর তার পত্রগুলোতে ১৬৬টা পদ লিখেছেন।
সেখানে যোহন তার পাঁচটি পত্রের ১,৪১৫টি পদ লিখেছেন।
পৌল তার ১৩টি পত্রে ২,০৩৩টি পদ লিখেছেন। 

আগেরকার নতুন নিয়েমে মণ্ডলীতে যদি পোপকে-ই থাকতে হতো তাহলে সাধু পিতর নয়, পোপ হতেন সাধু পৌল। 

অন্যান্য সাধুদের থেকে পিতর কখনো এমন কোনো উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি ছিলেন না, যেখানে পোপেরা রোমান কাথলিক মণ্ডলীতে হয়ে থাকেন। 

একমাত্র যীশু খ্রীষ্টই একমাত্র মণ্ডলীর প্রস্তুর।
পিতর কখনো পোপ ছিলেন না।
পোপের যত উপাধি আছে এতে ঈশ্বর সম্পর্কে অশ্রদ্ধাজনক, ঈশ্বর নিন্দা করা হয়।
একমাত্র ঈশ্বর-ই পুণ্যপিতা, পবিত্র প্রভু। 

প্রভু যীশু ফরিসীদেরকে জগতের কাউকে রাব্বি বা পিতা বলে সম্বোষণ করতে নিষেধ করেছেন (মথি ২৩:৮-১০ পদ)।

যীশু খ্রীষ্টের প্রতিনিধি হলেন পবিত্র আত্মা, কিন্তু পোপ নন। 

যীশু বলেছেন, স্বর্গে ফিরে গিয়ে আমাদের জন্য এক সহায়ক সেই পবিত্র আত্মা পাঠিয়ে দেবেন, কিন্তু তিনি কখনও পোপকে উল্লেখ করেন নাই (যোহন ১৪:১৬-১৮; ১৫:২৬; ১৬:৭ পদ)

পিতর কখনো পোপদের মতো মুকুট পরেন নাই।
নতুন নিয়মের সাধু ব্যক্তিরা বলেছেন যে স্বর্গে আমাদের জন্য মুকুট তোলা আছে।

পোপ কখনোই খ্রীষ্টের প্রতিনিধি (vicar of Christ) হতে পারেন না। 

মণ্ডলীর প্রধানরূপে ‘যীশু খ্রীষ্ট’ মণ্ডলীর স্থলবর্তী। 

বাইবেল একেবারেই স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেছে যে যীশু খ্রীষ্টই হলেন মণ্ডলীর ‘প্রধান’, অন্য আর কেউ নন্। 

দেখুন (কাথলিক জুবিলী বাইবেল), ইফিষীয় ১:২২ পদ “তিনি সমস্ত কিছু তাঁর পদতলে রেখেছেন এবং তাঁকে সবকিছুর উর্ধ্বে, সেই মণ্ডলীর মাথায়, প্রতিষ্ঠিত করেছেন, যে মণ্ডলী তাঁর দেহ, তাঁরই পরিপূর্ণতা যিনি সবকিছুতে সম্পূর্ণরূপে পরিপূর্ণ” 

দেখুন ইফিষীয় ৪:১৫ পদ “বরং ভালবাসায় সত্যনিষ্ঠি হয়ে আমরা যেন সব দিক দিয়ে তাঁরই উদ্দেশ্যে বৃদ্ধি পাই, যিনি মাথা, সেই খ্রীষ্ট।” 

দেখন, ইফিষীয় ৫:২৩ পদ “কারণ স্বামী স্ত্রীর মাথা, খ্রীষ্টও যেমন মণ্ডলীর মাথা- তিনিই তার দেহের পরিত্রাতা।” 

দেখুন কলসীয় ১:১৮ পদ “তিনি তো দেহের, অর্থাৎ মণ্ডলীর মাথা; তিনি তো আদি, তিনি তো মৃতদের মধ্য থেকে প্রথমজাত।” 

এমনকি সাধু পিতর, যাঁকে কাথলিকেরা প্রথম পোপ বলে দাবি করেন, সেই পিতরের কথায় কি আমাদের অবাক হতে হয় না যে তিনি লিখেছেন: 

১ পিতর ২:৭ পদ “তাই বিশ্বাসী যে তোমরা, সেই প্রস্তর তোমাদের মূল্যবান করে তোলে, কিন্তু যারা অবিশ্বসীর, তাদের পক্ষে যে প্রস্তরটি গৃহনির্মাতারা প্রত্যাখ্যান করল, তা হয়ে উঠেছে সংযোগপ্রস্তুর।” 

অর্থাৎ সাধু পিতর বলেছেন প্রস্তর হলেন ‘যীশু খ্রীষ্ট’। 

সাধু পিতর কখনো প্রস্তর নন।

“pontiff” এর অর্থ সেতু প্রস্তুতকার বিষয়টাও অশান্ত্রীয় কারণ . . ১ তীমথিয় ২:৫ পদ “কেননা ঈশ্বর এক, এবং ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে মধ্যস্থ এক- তিনি সেই মানুষ যীশুখ্রীষ্ট”

যাহোক, সাধু পিতর কখনই প্রথম পোপ ছিলেন না কারণ তিনি বিবাহিত ছিলেন (মথি ৮:১৪ পদ)। 

সাধু পিতরকে যখন কর্নিলিউস উবুর হয়ে প্রণিপাত করতে গেলেন, তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন,  প্রেরিত ১০:২৫-২৬ পদ)। 

অথচ আজ পোপের প্রণিপাত গ্রহণ করেন।
পিতর কর্নিলিউসকে বলেছেন, তুমি আমি মানুষ।
তিনি বুঝিয়েছেন যে একমাত্র পিতা ঈশ্বরই প্রণিপাতের যোগ্য।
অথচ যীশু নিজে অন্যদের প্রণিপাত গ্রহণ করেছেন, কারণ তিনি ঈশ্বর।
সাধু পৌলও পিতরকে তিরষ্কার করেছিলেন। (গালাতীয় ২:১১ পদ)। 

নতুন নিয়মে যত মণ্ডলী স্থাপিত হয়েছিল তার একটিও পিতরের উপর হয়নি। 

পিতর কখনও মণ্ডলীর প্রধান ছিলেন না।

৬০৭ খ্রীষ্টাব্দে Boniface III এই Pope উপাধি দাবি করেন।

মথি ১৬:১৮ পদ অনুসারে মণ্ডলী যীশু খ্রীষ্টের দ্বারা স্থাপিত হয়েছিল, যিনি ছিলেন প্রস্তর Rock (petra)।আর পিতর ছিলেন ‘নুড়িপাথর’ (petros)।
পিতর ছিলেন গঠন করার জন্য সেইসব পাথরগুলোর ‘নুড়িপাথর’ (petros) মধ্যে একটি যা দিয়ে যীশুর মÐলী গঠন হয়। আমরাও এক একজন বিশ্বাসের নুড়িপাথর।

বাইবেলে আমাদের জন্য উপদেশ - “পিতা বলে সম্বোধন করা না” (মথি ২৩:৯ পদ)। 

একমাত্র পিতা ‘ঈশ্বর’।

আমাদের এবং ঈশ্বরের মধ্যে একমাত্র মধ্যস্থকারী হলেন ‘যীশু খ্রীষ্ট’, এছাড়া আর কেউ নন।

দেখুন : “কারণ একমাত্র ঈশ্বর আছেন; ঈশ্বরের ও মনুষ্যদের মধ্যে একমাত্র মধ্যস্থও আছেন, তিনি মনুষ্য, খ্রীষ্ট যীশু, তিনি সকলের নিমিত্ত মুক্তির মূল্যরূপে আপনাকে প্রদান করিয়াছেন” ১ তীমথিয় ২:৫ পদ।

ঈশ্বরই একমাত্র পিতা যিনি ‘পবিত্র’। 

৬০৭ খ্রীষ্টাব্দে শত শত বছর পর Boniface III এই Pope উপাধি দাবি করেন, এর আগে কখনও কেউ পোপ ছিলেন না। 

এসব মানুষের তৈরি, ঈশ্বরের নয়।

আবারো বিবেচনা করে দেখুন যে পিতর কি প্রথম পোপ ছিলেন?

মানুষের কি মানুষকে প্রণিপাত করা উচিত?

যদি সাধু পিতকে প্রথম পোপ হিসাবে বিবেচনা করা হয় আর অত্যন্ত সম্মানিত করা হয় তাহলে পোপতন্ত্র কি বুঝতে পারে না যে পিতর নিজেও তার প্রতি উবুর হয়ে প্রণিপাত করে তার আরাধনা করতে চাননি?আর একমাত্র যীশু খ্রীষ্টকেই সম্মান করা উচিত?

পিতর এবং কর্ণীলিয়!

“পিতর বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করার সময় কর্ণীলিয় এগিয়ে এসে তাঁর পায়ে পড়ে প্রণিপাত করলেন। কিন্তু পিতর তাঁকে মাটি থেকে তুলে নিয়ে বললেন, ‘উঠুন; আমি নিজেও মানুষ” (প্রেরিত ১০:২৫-২৬ পদ)

পিতর কখনও পোপ ছিলেন না।

সাধু পিতরের স্ত্রী ছিল।
পোপদের স্ত্রী থাকে না।

“এবং পিতরের বাড়িতে ঢুকে যীশু দেখলেন, তাঁর শাশুড়ী বিছানায় শুয়ে আছেন, তাঁর জ্বর হয়েছে (মথি ৮:১৪ পদ)।

পোপ কি পৃথিবীতে খ্রীষ্টের প্রতিনিধি (Vicar)?
পোপ যদি পৃথিবীতে খ্রীষ্টের বিকল্পস্বরূপ হন, তাহলে তাদের জীবনে অনেক মিল থাকা উচিত।

আমরা দেখি:

১।    পৃথিবীতে থাকাকালীন যীশু কখনও প্রচুর ধনসম্মত্তির মালিক ছিলেন না।
        কিন্তু পোপ বিশ্বের অন্যতম ধনী কর্পোরেশন নিয়ন্ত্রণ করেন।

২। যীশু একজন সাধারণ মানুষের মতো পোষাক পরেছিলেন।
অন্যদিকে পোপক রাজকীয় পোশাক ছাড়া অন্য কিছুতে দেখা যায় না।

৩। যীশু সাধারণ পরিবেশে বাস করতেন, কিন্তু পোপ পদে পদে ঐশ্বর্যকে দেখেন।

৪। যীশু অক্লান্তভাবে অসংখ্য মানুষের সেবা করেছিলেন, যখন পোপ তার ব্যক্তিগত বিমানে          বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন প্রতিটি জাতির বিশ্ব নেতাদের সাথে বৈঠক করেছিলেন।

৫। শেষ পর্যন্ত অধিকাংশ লোক যীশুকে প্রত্যাখ্যান ও ঘৃণা করেছিল কারণ তিনি সত্য বলেছিলেন।                 পোপকে বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক প্রণিপাত করে এবং শ্রদ্ধা করে।

৬। পোপ আনন্দের সাথে মানুষের প্রশংসা স্বাগত জানান, কিন্তু যীশু পিতার কাছে সমস্ত আরাধনা পরিচালনা করেছিলেন এবং নিজের সম্পর্কে বলেছিলেন যে, “একজন লোক ছুটে এসে যীশুর সামনে হাঁটু পেতে এই প্রশ্ন রাখল, ‘মঙ্গলময় গুরু, অনন্ত জীবনের উত্তরাধিকারী হবার জন্য আমাকে কী করতে হবে? যীশু তাঁকে বললেন, ‘আমাকে মঙ্গলময় বলছ কেন? একজন ছাড়া আর মঙ্গলময় কেউ নয়, তিনি ঈশ্বর” (মার্ক ১০:১৭-১৮ পদ)।

যীশু হলেন ঈশ্বর।

পোপ ঈশ্বর নন এবং তিনি ঈশ্বর হিসাবে কাজ করতে পারেন না। পোপকে নিজেকেও যীশুর মাধ্যমে তার পরিত্রাণ লাভ করা প্রয়োজন যেমন সমস্ত মানবজাতির জন্য করা হয়েছে।

একমাত্র যীশুই উদ্ধার করতে পারেন। যীশুর নামে আমাদের স্বর্গীয় পিতা ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিন!

বন্ধুগণ, ধর্মমত আমাদের ঈশ্বরের বাক্য অনুযায়ী হতে হয়। 

“তারা যদি এই বাণী অনুসারে নিজেদের কথা ব্যক্ত না করে, তবে তাদের পক্ষে উষার আলো নাই” (যিশাইয় ৮:২০ পদ)

“আর তোমরা সত্যকে জানতে পারবে, ও সত্য তোমাদের মুক্ত করবে” যোহন ৮:৩২ পদ।

“কারণ সত্যেও বিরুদ্ধে দাঁড়ানো আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়, কেবল সত্য সমর্থন করাই সম্ভব” ২ করিন্থীয় ১৩:৮ পদ।


Comments

Popular posts from this blog

উপবাস - বাইবেলের আলোকে উপবাস

প্রতিমা পূজা এমনকি মূর্তি সম্পর্কে বাইবেল কী বলে? What does the Bible says about idolatry or even image?

ঈশ্বর কেন মানুষ সৃষ্টি করেছেন?