চুরি করবে না . . হত্যা করবে না . . ব্যভিচার করবে না . . মা-বাবাকে সম্মান করবে . . মিথ্যা কথা বলবে না . . অন্যের কোনো কিছুতে লোভ করবে না . . এসব শিক্ষা কোথায় পেয়েছেন ??
প্রশ্ন করেছিলাম যে . . . . চুরি করবে না . . হত্যা করবে না . . ব্যভিচার করবে না . . মা-বাবাকে সম্মান করবে . . মিথ্যা কথা বলবে না . . অন্যের কোনো কিছুতে লোভ করবে না . . এসব শিক্ষা কোথায় পেয়েছেন ??
যারা উত্তর দিয়েছেন . . সবাই অন্য কোনো চিন্তা করে, . . একবাক্যে . . এক কথায় উত্তর দিয়েছেন . . “ঈশ্বরের বাক্য বাইবেল থেকে !!
প্রত্যেকেই সত্য সাক্ষ্য দিয়েছে, হ্যা তাই !!
কেউ কিন্তু বলেননি এসব শিক্ষা স্কুল থেকে পেয়েছে, আদালত থেকে পেয়েছে, হাসপাতাল থেকে পেয়েছে, জেল থেকে পেয়েছে, পাঠ্য বই থেকে পেয়েছে।
অন্য কোনো রেফারেন্স কেউ দেয়নি।
কারণ এমন শিক্ষা দেওয়ার অধিকার বা যোগ্যতা কারোর নাই।
এসব শিক্ষা কেউ তৈরি করেনি, একমাত্র ঈশ্বর !!
এসব শিক্ষার আবিষ্কার শুধু ঈশ্বরের বাক্য থেকে !!
বন্ধুগণ প্রতিটি সভ্য দেশে ঐসব আদর্শে চলে, আর প্রতিটি সভ্য দেশ জানে যে এসব শিক্ষার বিপরীতে দেশ হবে উচ্ছৃঙ্খল।
শৃঙ্খলায়, শান্তিতে থাকতে এসবে থাকতে হয়।
তবে কি জানেন, . .
অনেকেই জানে না যে এসব ঈশ্বর-ই আদেশ, তিনি অনেক আগেই মানুষদের জানিয়েছেন।
কেউ স্বীকার করুক বা না করুক মানুষের সমস্ত শৃঙ্খলা ঈশ্বরের থেকে আসে।
মানুষের মানসিক আর চারিত্রিক শিক্ষায়, নিজেকে সংযমে নিয়মাবর্তি
তায় গড়ে উঠতে হয়।
ঈশ্বর হৃদয়, মন দিয়েছেন, বিবেক দিয়েছেন ভালো মন্দ বোঝার।
আমরা বিবাহিত হই - কেউ স্মরণ করুক বা না করুক, কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, পিতা ঈশ্বর-ই কিন্তু নর ও নারি গঠন করেছেন স্বামী ও স্ত্রী হবার জন্য।
আমরা অন্যায় করি, জগত আমাদের শাস্তি দেয় সংশোধনের জন্য।
ঈশ্বরের বাক্য আমাদের পাপের কথা জানায় . . সংশোধনের জন্য শাস্তি নয় . . পাপের দোষারোপ থেকে মুক্তির কথা জানায়।
তাই বন্ধুগণ শুধু ঐসবই নয় অনেকে কিছুই আছে যা পিতা ঈশ্বর আমাদের জানাতে চান আমাদের শৃঙ্খলার জন্য যা আত্মিক শৃঙ্খলা।
ঈশ্বরের বিধি-ব্যবস্থা কখনো নস্ট নয় যে মানুষের অমঙ্গল হবে।
জগত আমাদের মঙ্গল করতে পারে না, ঈশ্বর আমাদের অনন্ত জীবনের ব্যবস্থা করেছেন।
লকডাউনে আসুন বাইবেল পাঠ করি।
আমেন !!
Comments